Ayub Bacchu Last Concert I জীবনের শেষ কনসার্ট I রংপুর মেগা কনসার্ট I অসাধারন গান - #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
Ayub Bacchu Last Concert I জীবনের শেষ কনসার্ট I রংপুর মেগা কনসার্ট I অসাধারন গান - Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
আইয়ুব বাচ্চুকে উৎসর্গ করে জেমস এর লাইভ কনসার্ট - https://youtu.be/CVEFArOHBuw
যে কারণে স্ত্রী−সন্তান থাকা সত্ত্বেও একা থাকতেন আইয়ুব বাচ্চু | আসল ঘটনাটা কী | Ayub Bacchu | LRB -
Link : - https://youtu.be/cXriJECBJiY
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে নিষেধ করে গেছেন - https://youtu.be/n2fUtkOe4P4
Ayub Bacchu Last Concert I জীবনের শেষ কনসার্ট I রংপুর মেগা কনসার্ট I অসাধারন গান - Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
A Job News Blog
Generally this blog targeted to provide Job related important or needed materials like as Job Circular, Job Application Processes, Application Start Day, Application Deadline, Payment, Job Study and any other important data or information requested by you. If you request something to us we will try our best to provide them to you.
Thursday, October 25, 2018
Monday, October 22, 2018
Ayub Bachchu Last TV Show in his life | আইয়ুব বাচ্চু এর জীবনের শেষ টিভি...
Ayub Bachchu Last TV Show in his life | আইয়ুব বাচ্চু এর জীবনের শেষ টিভি শো | Ayub Bachchu | AB Live #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
See more here: - https://youtu.be/_HC6gov0ck0
Ayub Bachchu Last TV Show in his life | আইয়ুব বাচ্চু এর জীবনের শেষ টিভি শো | Ayub Bachchu | AB Live #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
গত ১৮/১০/২০১৮ ইং রোজ বৃহঃপতিবার সকাল ১০ টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। আমরা সবাই শোকাহত।
#Ayub_Bachchu #Ayub_Bachchu_Death
Like, Comment & Share Our Channel. & Get More Videos Update.
Please Subscribe Our Channel.
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
আইয়ুব বাচ্চুকে উৎসর্গ করে জেমস এর লাইভ কনসার্ট - https://youtu.be/CVEFArOHBuw
যে কারণে স্ত্রী−সন্তান থাকা সত্ত্বেও একা থাকতেন আইয়ুব বাচ্চু | আসল ঘটনাটা কী | Ayub Bacchu | LRB -
Link : - https://youtu.be/cXriJECBJiY
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে নিষেধ করে গেছেন - https://youtu.be/n2fUtkOe4P4
রুপালী গিটার ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন আইয়ুব বাচ্চু | Ayub Bachchu Dead | Legend of banga music - https://youtu.be/HPgRpDvxDF0
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
Sunday, October 21, 2018
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে...
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে নিষেধ করে গেছেন #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে নিষেধ করে গেছেন #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
আইয়ুব বাচ্চুকে উৎসর্গ করে জেমস এর লাইভ কনসার্ট - https://youtu.be/CVEFArOHBuw
যে কারণে স্ত্রী−সন্তান থাকা সত্ত্বেও একা থাকতেন আইয়ুব বাচ্চু | আসল ঘটনাটা কী | Ayub Bacchu | LRB - Link : - https://youtu.be/cXriJECBJiY
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে নিষেধ করে গেছেন #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে নিষেধ করে গেছেন #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
#You_Might_Like : -
যে কারণে স্ত্রী−সন্তান থাকা সত্ত্বেও একা থাকতেন আইয়ুব বাচ্চু | আসল ঘটনাটা কী | Ayub Bacchu | LRB - Link : - https://youtu.be/cXriJECBJiY
বেরিয়ে এলো আইয়ুব বাচ্চুর সেই গোপন দানের কথা, যা বেঁচে থাকতে কাওকে বলতে নিষেধ করে গেছেন #Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
যে কারণে স্ত্রী−সন্তান থাকা সত্ত্বেও একা থাকতেন আইয়ুব বাচ্চু | আসল ঘটনাট...
যে কারণে স্ত্রী−সন্তান থাকা সত্ত্বেও একা থাকতেন আইয়ুব বাচ্চু আসল ঘটনাটা কী Ayub Bacchu - MusicExpress
#Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
হঠাৎ করেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলাদেশের সংগীত জগতের কিংবদন্তী শিল্পী/ মিউজিশিয়ান #আইয়ুব_বাচ্চু । দেশের আরেক কিংবদন্তী শিল্পী/ মিউজিশিয়ান #নগরবাউল_জেমস এর সাথে যার দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছরের স্মৃতি জড়িয়ে আছে- কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের মৃত্যু দিনেও সরকারী একটি আয়োজনে বরগুনাতে গান করতে হয় তাকে, সেই সংবাদ পত্রিকার মাধ্যমে আমরা আগেই জেনেছি । বরগুনার আজকের অনুষ্ঠানটি #গুরু_জেমস উৎসর্গ করেছেন অকাল প্রয়াত কিংবদন্তী #আইয়ুব_বাচ্চু ভাইয়ের স্মৃতির প্রতি । ভিডিওতে দেখুন কিভাবে স্টেজে অঝোর ধারায় কাঁদলেন তিনি, গিটারেও তুলেছিলেন কান্নার সুর, শ্রদ্ধা জানালেন #আইয়ুব_বাচ্চু ভাইয়ের স্মৃতির প্রতি------ 😥😥😥
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
Link : - https://youtu.be/cXriJECBJiY
শুক্রবার(১৯/১০/১০১৮ তারিখে) সারে দশটার পরে সর্ব সাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে- আর বাদ জুম্মা জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে হবে প্রথম জানাজা । শনিবার(২০/১০/২০১৮ তারিখে) চট্টগ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের পাশে চির নিদ্রায় শায়িত করা হবে আইয়ুব বাচ্চু ভাইকে । সকলে তার জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ্ আইয়ুব বাচ্চু ভাইকে বেহেশত নসিব করুন ||
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
#Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
#Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
হঠাৎ করেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলাদেশের সংগীত জগতের কিংবদন্তী শিল্পী/ মিউজিশিয়ান #আইয়ুব_বাচ্চু । দেশের আরেক কিংবদন্তী শিল্পী/ মিউজিশিয়ান #নগরবাউল_জেমস এর সাথে যার দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছরের স্মৃতি জড়িয়ে আছে- কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের মৃত্যু দিনেও সরকারী একটি আয়োজনে বরগুনাতে গান করতে হয় তাকে, সেই সংবাদ পত্রিকার মাধ্যমে আমরা আগেই জেনেছি । বরগুনার আজকের অনুষ্ঠানটি #গুরু_জেমস উৎসর্গ করেছেন অকাল প্রয়াত কিংবদন্তী #আইয়ুব_বাচ্চু ভাইয়ের স্মৃতির প্রতি । ভিডিওতে দেখুন কিভাবে স্টেজে অঝোর ধারায় কাঁদলেন তিনি, গিটারেও তুলেছিলেন কান্নার সুর, শ্রদ্ধা জানালেন #আইয়ুব_বাচ্চু ভাইয়ের স্মৃতির প্রতি------ 😥😥😥
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
Link : - https://youtu.be/cXriJECBJiY
শুক্রবার(১৯/১০/১০১৮ তারিখে) সারে দশটার পরে সর্ব সাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে- আর বাদ জুম্মা জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে হবে প্রথম জানাজা । শনিবার(২০/১০/২০১৮ তারিখে) চট্টগ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের পাশে চির নিদ্রায় শায়িত করা হবে আইয়ুব বাচ্চু ভাইকে । সকলে তার জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ্ আইয়ুব বাচ্চু ভাইকে বেহেশত নসিব করুন ||
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
#Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চুকে উৎসর্গ করে জেমস এর লাইভ কনসার্ট
আইয়ুব বাচ্চুকে উৎসর্গ করে জেমস এর লাইভ কনসার্ট
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চুকে উৎসর্গ করে জেমস এর লাইভ কনসার্ট
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী। তিনি একাধারে গায়ক, লিডগিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার, প্লেব্যাক শিল্পী। এল আর বি ব্যান্ড দলের লিড গিটারিস্ট এবং ভোকাল বাচ্চু বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। এর আগে তিনি দশ বছর সোলস ব্যান্ডের সাথে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন। সঙ্গীতজগতে তাঁর যাত্রা শুরু হয় ফিলিংসের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। অত্যন্ত গুণী এই শিল্পী তাঁর শ্রোতা-ভক্তদের কাছে AB নামেও পরিচিত। তাঁর ডাক নাম রবিন।
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর বিস্তারিতঃ
আইয়ুব বাচ্চুকে উৎসর্গ করে জেমস এর লাইভ কনসার্ট
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্রের অসুস্থতায় ভুগছিলেন জানিয়ে ডা. নাজিম বলেন, তার হার্টের কার্যক্ষমতা ছিলো ৩০ শতাংশ। সর্বশেষ তিনি গত সপ্তাহে স্কয়ার হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিচেয়ছিলেন। এখন তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
এদিকে আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবরে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে গেছেন তার শুভানুধ্যায়ী ও ভক্ত-অনুসারীরা। তার সংগীতাঙ্গনের সহকর্মীদের মধ্যে হাসপাতালে দেখা গেছে কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, কবির বকুল, এলিটা করিমকে। দেখা গেছে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ শোবিজ অঙ্গনের অনেককেও।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম আইয়ুব বাচ্চুর। শৈশব থেকেই তিনি গান শুনতেন প্রচুর। একসময় নিজেও গাইতে শুরু করেন। এরপর শুরু করেন গিটার চর্চাও। কলেজে পড়ার সময় বন্ধুদের নিয়ে ‘গোল্ডেন বয়েজ’ নামে একটা ব্যান্ডদল গড়ে তোলেন, পরে অবশ্য এর নাম পাল্টে রাখা হয় ‘আগলি বয়েজ’। বিয়েবাড়ি, জন্মদিন আর ছোটখাট নানা অনুষ্ঠানে তাদের এই ব্যান্ডদল গান করতো।
পরে বন্ধুরা যে যার মতো একেক দিকে ছড়িয়ে পড়লেও আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ডদল ‘ফিলিংস’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। এরপর ১৯৮০ সালে তিনি যোগ দেন ‘সোলস’ ব্যান্ডে। এই ব্যান্ডের লিডগিটার বাজানোর দায়িত্বে ছিলেন টানা ১০ বছর। ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল গড়ে তোলেন নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’। বাংলা ব্যান্ড জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন আইয়ুব বাচ্চু মঞ্চ পারফরম্যান্সে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামে পরিচিত এই গুণীশিল্পীর ডাকনাম রবিন। মূলত রক ধাঁচের কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক, ক্লাসিকাল সংগীত এবং লোকগীতি গেয়েও শ্রোতাদের মুগ্ধতায় ভাসিয়েছেন ‘এবি’।
আইয়ুব বাচ্চুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে’, ‘এক আকাশের তারা তুই একা গুনিসনি’, ‘এখন অনেক রাত’, ‘উড়াল দেবো আকাশে’, ‘আমি বারো মাস তোমায় ভালোবাসি’, ‘হাসতে দেখো গাইতে দেখো, ‘এই রূপালি গিটার ফেলে একদিন...’। এসব গান বছরের পর বছর ধরে দর্শকশ্রোতাদের মুখে মুখে।
তার একক অ্যালবামের মধ্যে- রক্তগোলাপ (১৯৮৬), ময়না (১৯৮৮), কষ্ট (১৯৯৫), একা (১৯৯৯), রিমঝিম বৃষ্টি (২০০৮), বলিনি কখনো (২০০৯) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এলআরবি ব্যান্ডের অ্যালবামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জীবনের গল্প (২০১৫), ফেরারী মন (১৯৯৬)।
কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পীর জীবনাবসানে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে। শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও তার স্মৃতিচারণ করে প্রয়াত এই শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভক্ত-অনুসারীরা।
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর শোকে নগর বাউল জেমস কাদলেন আর বাচ্চুকে উৎসর্গ করে গ...
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর শোকে নগর বাউল জেমস কাদলেন আর বাচ্চুকে উৎসর্গ করে গিটার বাজালেন Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর শোকে নগর বাউল জেমস কাদলেন আর বাচ্চুকে উৎসর্গ করে গিটার বাজালেন Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
হঠাৎ করেই আজ না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলাদেশের সংগীত জগতের কিংবদন্তী শিল্পী/ মিউজিশিয়ান #আইয়ুব_বাচ্চু । দেশের আরেক কিংবদন্তী শিল্পী/ মিউজিশিয়ান #নগরবাউল_জেমস এর সাথে যার দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছরের স্মৃতি জড়িয়ে আছে- কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের মৃত্যু দিনেও সরকারী একটি আয়োজনে বরগুনাতে গান করতে হয় তাকে, সেই সংবাদ পত্রিকার মাধ্যমে আমরা আগেই জেনেছি । বরগুনার আজকের অনুষ্ঠানটি #গুরু_জেমস উৎসর্গ করেছেন অকাল প্রয়াত কিংবদন্তী #আইয়ুব_বাচ্চু ভাইয়ের স্মৃতির প্রতি । ভিডিওতে দেখুন কিভাবে স্টেজে অঝোর ধারায় কাঁদলেন তিনি, গিটারেও তুলেছিলেন কান্নার সুর, শ্রদ্ধা জানালেন #আইয়ুব_বাচ্চু ভাইয়ের স্মৃতির প্রতি------ 😥😥😥
শুক্রবার(১৯/১০/১০১৮ তারিখে) সারে দশটার পরে সর্ব সাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে- আর বাদ জুম্মা জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে হবে প্রথম জানাজা । শনিবার(২০/১০/২০১৮ তারিখে) চট্টগ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের পাশে চির নিদ্রায় শায়িত করা হবে আইয়ুব বাচ্চু ভাইকে । সকলে তার জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ্ আইয়ুব বাচ্চু ভাইকে বেহেশত নসিব করুন ||
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
Monday, October 15, 2018
পারে কে যাবি নবীর নৌকাতে আয় টুনটুন শাহ ফকির লাইভ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় TSC...
পারে কে যাবি নবীর নৌকাতে আয় টুনটুন শাহ ফকির লাইভ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় TSC লোক সংগীত । Shah Tuntun Fakir live
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
পারে কে যাবি নবীর নৌকাতে আয় টুনটুন শাহ ফকির লাইভ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় TSC লোক সংগীত । Shah Tuntun Fakir live
Subscribe here : - http://tiny.cc/xw7ixy
Subscribe to:
Posts (Atom)